সারসংক্ষেপ:মিলের আউটপুট এবং সূক্ষ্মতা উৎপাদন লাইনের লাভকে প্রভাবিত করে এমন দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ লিংক। আউটপুট হলো সম্পন্ন পণ্যের পরিমাণ।
মিলের আউটপুট এবং সূক্ষ্মতা উৎপাদন লাইনের লাভকে প্রভাবিত করার দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক। আউটপুট হলো একক সময়ে সম্পন্ন পণ্যের পরিমাণ, এবং সূক্ষ্মতা নির্ধারণ করে যে শেষ পণ্য বিভিন্ন শিল্পের উৎপাদনে সুचारुভাবে প্রয়োগ করা যাবে কিনা। প্রকৃতপক্ষে, উৎপাদন এবং সূক্ষ্মতার মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। এখানে দুটির মধ্যে সম্পর্কের একটি সংক্ষিপ্ত পরিচয় দেওয়া হল।
মিলের গ্রাইন্ডিং সরঞ্জামের ক্ষেত্রে, উপাদান উৎপাদনে, কেবলমাত্র উৎপাদনই গুরুত্বপূর্ণ নয়, শেষ পাউডারের সূক্ষ্মতাও গুরুত্বপূর্ণ।
পিষণ যন্ত্রের উৎপাদন প্রক্রিয়ার বিশ্লেষণের মাধ্যমে জানা যায় যে, যখন উৎপাদন বেশি, তখন শেষ পর্যায়ের পাউডারের কণা বড় হয় এবং যখন শেষ পর্যায়ের পাউডারের কণা ছোট হয়, তখন যন্ত্রের উৎপাদন কম হয়, অর্থাৎ শেষ পর্যায়ের পাউডারের সূক্ষ্মতা উৎপাদন ক্ষমতার বিপরীতভাবে সম্পর্কিত। তাহলে কেন এমন হয়?
যখন চাকি পদার্থ পিষে, যদি শেষ পণ্যের প্রয়োজনীয় সূক্ষ্মতা বেশি হয়, তাহলে চাকির ভেতরের বিশ্লেষকের গতি তুলনামূলকভাবে বেশি হয়, যার ফলে পিষার পরে মোটা বিশ্লেষণ পার হতে পারে না এবং আবার পিষতে হয়। এটি চাকির ভেতরে পাউডারের সময় বাড়ায়, যার মানে একক সময়ের মধ্যে চাকি দ্বারা নির্গত শেষ পাউডারের পরিমাণ কমে যায়, তাই এর উৎপাদনশীলতা কমে যায়। একইভাবে, যখন পাউডারের সূক্ষ্মতা কম, বিশ্লেষণ যন্ত্রের গতি ধীর হয়, অধিকাংশ পাউডার পার হতে পারে, তাই বেশি পরিমাণে শেষ পাউডার নির্গত হয়।
উৎপাদন হলো গ্রাহকদের জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। চালের উৎপাদনে, কারণ উৎপাদনের আকার চূর্ণের সূক্ষ্মতার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত, শুধুমাত্র উৎপাদন ক্ষমতার আকারের পিছনে ধাওয়া করা সম্ভব নয়, বরং সমাপ্ত কণার আকারও বিবেচনা করা প্রয়োজন। উপযুক্ত সমাপ্ত পণ্য বাজারের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে পারে। এই দিক থেকে দেখা যায়, উৎপাদনের হ্রাস শুধুমাত্র যন্ত্রপাতির নিজস্ব সমস্যার কারণে নয়, বরং পরিচালনা-সম্পর্কিত বিষয়গুলির কারণেও হতে পারে, যা সমাপ্ত পণ্যের সূক্ষ্মতার পরিবর্তনের ফলে ঘটতে পারে।


























